ইসলামে স্বামী-স্ত্রীর সংযোগ একটি মহান রোজকার জীবনের আলো। এখানে ভালোবাসা এবং বিশ্বাস একে অপরের প্রতি রয়েছে। স্ত্রী উত্তম হিসেবে পরিবেশিত হয় যার স্থান গুরুত্বপূর্ণ।

মানুষ বিশিষ্ট এবং ভালো করে স্ত্রীর আগান সংরক্ষণ প্রদান করেন।

স্বর্গীয় নিকট পতাকা উত্তোলনে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক

প্রিয় প্রেমিক , আল্লাহর নিকট পতাকা উত্তোলন একটা গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান। এখানে, দম্পতি নিজেদের প্রেম কেইগুলোতে মিলিত হন । এই পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে আল্লাহর শক্তি দুয়া এর মধ্যে শুরু করেন ।

আল্লাহর নিকট পতাকা উত্তোলনের

সময়, স্বামী-স্ত্রীর মিলন তাকে দৃঢ়ভাবে ভেদ করে দেয়। একজনের আশেপাশে থাকা, অন্যজনের নির্ভরতা, তাদের সম্পৃক্তিতে নতুন ভাবে দৃঢ়তা পান ।

ঈসলামি আদর্শে স্বামী-স্ত্রীর ভুমিকা ও দায়িত্ব

ইসলাম ধর্মের অনুগত মধ্যে স্ত্রীর র ভূমিকা এবং দায়িত্বের একটি সুনির্দিষ্ট সম্পর্ক রয়েছে। স্বামী হলেন প্রভু এবং তার ন্যায়ে উত্তরাধিকারের' দায়িত্ব রয়েছে। স্ত্রী হলেন গৃহস্থালীর আত্মীয়তা ।

• পরিবারকে শেখানোর জন্যে
• নারীদের প্রতি যত্ন ও রোহing নয়।
• কাজের পক্ষে

আল্লাহর অনুযায়ী ,স্বামী-স্ত্রীর এক-অন্যের প্রতি প্রেম এবং উদারতা প্রকাশ করতে হবে ।

সন্তুষ্টির সৃষ্টি করতে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক

একজন প্রেম ভরা স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক, একটি সুন্দর যাত্রায় প্রেরণা হতে পারে। আবেগের ভাষায়, তারা নিজেদের সম্পর্কে অনুভূতির গোল হিসেবে জয়ী হতে পারে।

এই শান্তির উপায়, ভালোবাসা ভিত্তিতে মজবুত করা প্রয়োজন। সহযোগিতা ও সংলাপ তাদের উন্নতির পথে নির্ভরতা প্রদান করে।

সম্পৃক্ত হওয়া, আত্নিক চলন প্রতিষ্ঠা করে।

নবীন যুগের প্রয়োজন অনুযায়ী স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক

উত্তম দম্পতি সম্পর্কে নবীজীবনের শিক্ষা কতটা গুরুত্বপূর্ণ! এই যুগে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের ভিত্তি হিসেবে নবীজীবনের শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ।

আল্লাহর কৃপার জন্য দম্পতি সম্পর্কে এই শিক্ষা আমাদের একটা তথ্য।

* নবীজীবনের শিক্ষা দ্বারা স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে বিশেষ ভাবনা আসে।

* এটা সকলের জানতে এর পাশাপাশি যে, দাম্পতি সম্পর্কে নবীজীবনের শিক্ষা উপকারী।

* আমাদের ভাবনা বৃদ্ধি পায় এই বিচারের মাধ্যমে।

, মমতা ও বান্ধবতার সাথে ইসলামি স্বামী-স্ত্রী সংস্কার

এই ধরণের সমাজ এর মধ্যে, প্রেম, মমতা ও বান্ধবতার আলো সর্বদাই অগ্রগতি করে।

এই ধরণের সংস্থা কে একেবারে ধারণা আকারে তুলে নিয়ে এনে বাধা করতে পারা যায়।